নিজস্ব প্রতিবেদক,
রংপুর জেলার মিঠাপুকুর উপজেলার জনস্বাস্থ্য প্রকৌশলী কর্মকর্তা অফিস সহকারী কাম কম্পিউটার টাইপিস্ট মেহেদী ও নৈশ প্রহরী আলমগীরের বিরুদ্ধে প্রধান প্রকৌশলী বরাবর অভিযোগ দিয়েছে বৈষম্য বিরোধী ছাত্ররা। মেহেদী ও আলমগীর সম্পর্কে ভগ্নিপতি ও শালা তারা একটা সিন্ডিকেটের মাধ্যমে একটা অপরাধের সর্করাজ্য বানিয়েছে মিঠাপুকুর জনস্বাস্থ্য প্রকৌশলী অফিস।
তারা স্বৈরাচার আওয়ামী লীগের সহচর ছিলেন এবং ছাত্র জনতার আন্দোলনের বিরুদ্ধে অর্থ সহায়তা করেছেন। এই শালা ও দুলাভাই দুর্নীতি ও ফক্সি পরীক্ষার মাধ্যমে বিভিন্ন লোককে বিভিন্ন সময় চাকরি পরীক্ষার মাধ্যমে মোট অংকের টাকা হাতিয়ে নেন। তারা তারা শালা দুলাভাই টেন্ডারবাজি মূল হোতা। কথিত আছে তাদের ফক্সি পরীক্ষার একটি বাহিনী রয়েছে যার মাধ্যমে তারা বিভিন্ন সময় বিভিন্ন পরীক্ষা মাধ্যমে মোটা অংকের টাকা লেনদেন করে থাকেন।
নৈশো প্রহরী আলমগীরের সম্পত্তির হিসাব নেই তিনি সাবেক সংসদ সদস্য জাকির হোসেনের নির্বাচনের সময় ৪০ লক্ষ টাকা খরচ করেছেন বলে অভিযোগ উঠেছে এবং প্রত্যেক ভোটারকে এক হাজার থেকে পাঁচ হাজার টাকা করে দেওয়ার অভিযোগ রয়েছে। উপ সহকারী প্রকৌশলী আজিজুল ইসলামকে ম্যানেজ করে বিভিন্ন ঠিকাদারি কাজ নিয়ে থাকেন।
তারা পল্লী বিদ্যুৎ সহ বিভিন্ন সিভিল নিয়োগ পরীক্ষায় ফক্সি এর মাধ্যমে মোট অংকের টাকা লেনদেন করেন। অভিযোগ আছে মেহেদি তার স্ত্রীকে প্রক্সি পরীক্ষার মাধ্যমে প্রাইমারিতে চাকরি দেন। এবং তার স্ত্রীকে দিয়ে বিভিন্ন প্রক্সি পরিক্ষা দিয়ে থাকেন। বৈষম্য বিরোধী ছাত্রদের অভিযোগ স্বৈরাচার আওয়ামী লীগ প্রধান শেখ হাসিনা দেশ ছেড়ে পালালেও তাদের দোসর যারা সরাসরি ছাত্র জনতার আন্দোলনের বিপক্ষে ছিলেন এখনো তারা
স্বপদে বহাল তো পেতে আছেন।
তারা প্রধান প্রকশনের নিকট তদন্ত করে তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার আবেদন করেছেন। যদি তাদের বিচার না হয় তাহলে তারা এল জি আর ডি উপদেষ্টা বরাবর অথবা প্রধান উপদেষ্টা বরাবর তাদের বিরুদ্ধে অভিযোগ দিবেন এবং শাস্তি দাবি করবেন।
এ ব্যাপারে মিঠাপুকুর উপজেলা জনসাস্থ্য প্রকৌশলী অফিসে একাধিকবার যোগাযোগ করলেও কেউ কোন কথা বলতে রাজি হননি। এ বিষয়ে অভিযুক্ত মেহেদী ও আলমগীর এর সাথে যোগাযোগ করলেও তারা কথা বলতে রাজি হননি।
Discussion about this post