রাকিব হোসেন মিলন
বিশেষ প্রতিনিধি’
সরকার বিচার বিভাগসহ দেশের সব খাতকে সর্বগ্রাসী দুর্নীতির হাত থেকে রক্ষা করতে সচেষ্ট রয়েছে উল্লেখ করে বলেছেন, ‘দুর্নীতি দমন কমিশন পুনর্গঠনের কাজ প্রায় শেষ পর্যায়ে।
ড. ইউনূস বলেন, ‘বিচার বিভাগকে ঘুষ ও দুর্নীতিমুক্ত করার জন্য সম্ভব সব ধরনের চেষ্টাই করা হচ্ছে। বিচারপতিদের নিয়মতান্ত্রিক উপায়ে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য সুপ্রিম জুডিশিয়াল কাউন্সিল পুনর্বহাল করা হয়েছে।
তিনি আরো বলেন, ‘শুধু বিচার বিভাগই নয়, সর্বগ্রাসী দুর্নীতির হাত থেকে দেশের সব খাতকেই রক্ষা করতে আমরা সচেষ্ট রয়েছি।’
প্রধান উপদেষ্টা রোববার সন্ধ্যায় অন্তর্বর্তী সরকারের ১০০ দিন পূর্তি উপলক্ষে জাতির উদ্দেশ্যে দেওয়া ভাষণে এসব কথা বলেন।
তিনি জানান, ‘দুর্নীতি ও অর্থ পাচারে অভিযুক্ত প্রভাবশালী দেড়শ’ ব্যক্তির তালিকা তৈরি এবং ৭৯ জনের বিরুদ্ধে অনুসন্ধান শুরু হয়েছে।
কালো টাকা সাদা করা প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ‘১৫ শতাংশ হারে আয়কর পরিশোধ করে অপ্রদর্শিত পরিসম্পদ, অর্থাৎ কালো টাকা সাদা করার বিধান বাতিল করা হয়েছে।
পতিত সরকার ও তার দোসররা প্রতিবছর দেশ থেকে ১২-১৫ বিলিয়ন ডলার পাচার করেছে- উল্লেখ করে বলেন, ‘দুর্নীতি বিরোধী সংস্থা ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল, বাংলাদেশ সম্প্রতি এই তথ্য দিয়েছে।
তিনি বলেন, ‘পাচার হয়ে যাওয়া এই অর্থ ফিরিয়ে আনার জন্য সম্ভব সকল ধরনের উদ্যোগ আমরা গ্রহণ করেছি। এ কাজে সফল হতে পারলে আমাদের অর্থনীতি আরো গতি পাবে।
তিনি আরো বলেন, ‘এ কাজে আমরা বিভিন্ন আন্তর্জাতিক সাহায্য সংস্থার সাহায্য নিচ্ছি।
Discussion about this post