আরিফুর রহমান
স্টাফ রিপোর্টার
রাজধানীর মাতুয়াইল “শিশু-মাতৃ স্বাস্থ্য ইন্সটিটিউট” যেন এখন মশা প্রজননের অভয়ারণ্য।
হাসপাতালের মেইন গেইট প্রবেশদ্বারের বাম পাশেই পাকা করা গর্তে রয়েছে ভয়ংকর মশার বংশবিস্তার।
সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায় মাতুয়াইল হাসপাতালের
মূল ফটকের বাম পাশেই সু বিশাল মসজিদ। দিনের আলোতেই মশার বংশ ঝাকে ঝাকে নামাজরত মুসুল্লিদের গায়ে হুল ফুটাচ্ছে।হাসপাতালে ভর্তি অসংখ্য শিশু ও মা।
কেউই রেহাই পাচ্ছেন না এ মশার কামড় থেকে।
হাসপাতালে ভর্তি হওয়া একজন ভর্তি হওয়া মা বলেন দিনের বেলায় ও মশা সমান ভাবে কামরায়,কয়েল জ্বালাতে দেয় না! দিনের বেলায় মশারী টানিয়ে রাখি।দেখার যেন কেউ নেই।
কীটতত্ত্ববিদরা বলছেন, গত কয়েক বছরে মশা মারতে দুই সিটি করপোরেশনের ব্যয় হয়েছে কয়েকশ কোটি টাকা।
ব্যবহার করা হয়েছে ড্রোন। পানিতে ছাড়া হয়েছে ব্যাঙ, হাঁস, তেলাপিয়া ও গাপ্পি মাছ। কিন্ত এত কিছুর পরও মশা না কমে কেন বেড়েছে, এর কোনও উত্তর সিটি করপোরেশনের কাছেও নেই।
ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মিজানুর রহমান বলেন, “মশা এখন যন্ত্রণাদায়ক ও বিরক্তিকর একটা বিষয় হয়ে দাঁড়িয়েছে। মশা নিধনে সিটি করপোরেশনের স্বাস্থ্য বিভাগকে বিশেষভাবে নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। আশা করি আমাদের উদ্যোগগুলো কাজে লাগবে।”
Discussion about this post