Tuesday, November 11, 2025
The Daily
No Result
View All Result
No Result
View All Result
No Result
View All Result
Home মতামত

রোহিঙ্গাদের জন্য ‘নিরাপদ অঞ্চল’ কোথায় হবে?

নিজস্ব প্রতিবেদক by নিজস্ব প্রতিবেদক
January 2, 2025
in মতামত
0
রোহিঙ্গাদের জন্য ‘নিরাপদ অঞ্চল’ কোথায় হবে?
0
SHARES
8
VIEWS
Share on FacebookShare on Twitter

রাকিব হোসেন মিলন

রোহিঙ্গাদের জন্য জাতিসংঘের তত্ত্বাবধানে নিরাপদ অঞ্চল গঠনের কথা অনেক দিন ধরেই আলোচনায় আছে। বিশেষ করে গত ৮ আগস্ট অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টার দায়িত্ব গ্রহণের পরে ড. মুহাম্মদ ইউনূসও এই প্রস্তাব দিয়েছেন। কিন্তু প্রশ্ন হলো, রোহিঙ্গাদের জন্য নিরাপদ অঞ্চল কোথায় হবে।মিয়ানমারে, বাংলাদেশে নাকি অন্য কোনো দেশে।

RelatedPosts

২০২৫ সালে সবাইকে নিয়ে সামনে এগিয়ে যেতে হবে

২০২৬ সালের মাঝামাঝি নির্বাচন অযৌক্তিক নয়, তবে ২০২৫ এর ডিসেম্বরেও সম্ভব

মাদকাসক্তি নিরাময় কেন্দ্রের অবদান সীমাহীন

যে মিয়ানমার সরকারের জাতিগত নিধনের শিকার হয়ে রোহিঙ্গারা দলে দলে বাংলাদেশে পালিয়ে এসেছে, সেই মিয়ানমার সরকার রোহিঙ্গাদের জন্য নিরাপদ অঞ্চল গড়ে তুলতে জায়গা দেবে—এটি ভাবার কোনো কারণ নেই।

উপরন্তু মিয়ানমারে চীন ও ভারতের বড় বিনিয়োগ থাকায় এবং রোহিঙ্গাদের ধর্মীয় পরিচয় মুসলিম হওয়ায় তাদের সংকট সমাধানে পশ্চিমা বিশ্বও খুব বেশি তৎপর নয়। সুতরাং মিয়ানমার যদি রোহিঙ্গাদের জন্য নিরাপদ অঞ্চল গড়ে তুলতে জায়গা ও সহযোগিতা না দেয়, তাহলে নিরাপদ অঞ্চল কোথায় হবে? বাংলাদেশে।বাংলাদেশ এরইমধ্যে রোহিঙ্গাদের ভারে ন্যুব্জ।

প্রায় ১২ লাখ রোহিঙ্গা এখন এ দেশে। বাংলাদেশ কেন মিয়ানমারের অভ্যন্তরীণ সংকটের ভিকটিম হবে? অতএব বাংলাদেশে রোহিঙ্গাদের জন্য নিরাপদ অঞ্চল গড়ে তোলাও বাস্তবসম্মত নয়। রোহিঙ্গাদের মূল আবাসন মিয়ানমারের যে রাখাইন রাজ্যে, তার গুরুত্বপূর্ণ শহর মংডু এবং বাংলাদেশ-মিয়ানমার সীমান্ত নিয়ন্ত্রণে নেওয়ার পরে এবার রাখাইনের আন শহরটিও আরাকান আর্মি নিয়ন্ত্রণে নিয়েছে বলে গণমাধ্যমে খবর প্রকাশিত হয়েছে।

আরাকান আর্মির সঙ্গে রোহিঙ্গাদের বিরোধ পুরনো। সুতরাং পুরো রাখাইনে আরাকান আর্মির নিয়ন্ত্রণ প্রতিষ্ঠিত হলে সেখানে রোহিঙ্গারা আরও সংকটে পড়বে এবং সেখানেও হয়তো তাদের জন্য নিরাপদ অঞ্চল গড়ে তোলা সম্ভব হবে না।প্রশ্ন হলো, বাংলাদেশ ও মিয়ানমারের মধ্যবর্তী অঞ্চলে কি একটি নিরাপদ অঞ্চল গড়ে তোলা সম্ভব? সেটি কি উভয় দেশের নিরাপত্তা ও সার্বভৌমত্বের জন্য হুমকি তৈরি করবে না।

নিরাপদ অঞ্চলের চ্যালেঞ্জ
নিরাপদ অঞ্চল এমন একটি নির্ধারিত ভৌগোলিক এলাকা, যেখানে আন্তর্জাতিক সংস্থার তত্ত্বাবধানে বাসিন্দাদের জীবন ও মানবাধিকার সুরক্ষিত থাকে। যেখানে সহিংসতা, নির্যাতন বা দমন-পীড়ন থেকে মানুষকে রক্ষা করা হয় এবং শরণার্থীরা নিরাপদে বসবাস ও পুনর্বাসনের সুযোগ পায়।

সেই অর্থে বাংলাদেশের কক্সবাজার ও ভাসানচরের যেসব ক্যাম্পে রোহিঙ্গারা বসবাস করছেন, সেগুলো এক অর্থে নিরাপদ অঞ্চল। পার্থক্য হলো সেখানে আন্তর্জাতিক বিভিন্ন সংস্থার তত্ত্বাবধান ও সহায়তা থাকলেও শান্তিরক্ষা বাহিনী নেই।

যেকোনো বিপন্ন জনগোষ্ঠীর জন্য একটি নিরাপদ অঞ্চল গড়ে তোলার বেশ কিছু ভৌগোলিক ও রাজনৈতিক প্রতিবন্ধকতা রয়েছে।
যেমন:
১. স্থান নির্ধারণ, মিয়ানমার কি সত্যিই তাদের দেশে রোহিঙ্গাদের জন্য নিরাপদ অঞ্চল গড়ে তুলতে সহযোগিতা করবে? কেননা মিয়ানমার সেনাবাহিনী (তাতমাদাও) রাখাইনে তাদের নিরাপত্তা ও সার্বভৌমত্বের জন্য রোহিঙ্গাদের হুমকি মনে করে।

২. নিরাপদ অঞ্চল গড়ে তুলতে গেলে প্রচুর অর্থ সম্পদ ও আন্তর্জাতিক সমর্থন প্রয়োজন। রোহিঙ্গা ইস্যুতে বাংলাদেশ ও মিয়ানমারের প্রতিবেশী ভারত, চীন ও থাইল্যান্ডের কতটুকু সমর্থন পাওয়া যাবে, তা নিয়ে সন্দেহে আছে। শুধু যুক্তরাষ্ট্র চাইলেই এই অঞ্চলে রোহিঙ্গাদের জন্য নিরাপদ অঞ্চল গড়ে তোলা সম্ভব হবে, বিষয়টা এত সহজ নয়। অর্থাৎ নিরাপদ অঞ্চল প্রতিষ্ঠার জন্য জাতিসংঘ এবং যুক্তরাষ্ট্র, চীন ও রাশিয়ারও সম্মতি লাগবে। সহযোগিতা প্রয়োজন হবে।

৩. চীন ও রাশিয়া এবং ভারতও মিয়ানমারের পক্ষে অবস্থান করে। সুতরাং তারা রোহিঙ্গা ইস্যুতে কতটুকু নিরপেক্ষ এবং বাংলাদেশের পক্ষে থাকবে তা নিয়ে সন্দেহ আছে।

৪. নিরাপদ অঞ্চল কার্যকর করতে আন্তর্জাতিক শান্তিরক্ষা বাহিনীর উপস্থিতি প্রয়োজন। ‍সুতরাং মিয়ানমার সেনাবাহিনী এ ধরনের বাহিনীকে তাদের ভূখণ্ডে প্রবেশের অনুমতি দেবে কি না, সেটি আরেক প্রশ্ন।

৫. জাতিসংঘের তত্ত্বাবধানে নিরাপদ অঞ্চল গড়ে তোলার অভিজ্ঞতা সব সময় সুখকর হয় না। যেমন: ১৯৯৫ সালে বসনিয়ার স্রেব্রেনিৎসায় নিরাপদ অঞ্চল গঠনের প্রচেষ্টা ব্যর্থ হয়েছিল, যার ফলে বড় ধরনের গণহত্যা সংঘটিত হয়।

৬. জাতিসংঘের অভ্যন্তরীণ রাজনীতি এবং সদস্য দেশগুলোর পারস্পরিক দ্বন্দ্ব অনেক সময় নিরাপদ অঞ্চল কার্যকর করতে বাধা সৃষ্টি করে।

৭. নিরাপদ অঞ্চলে থাকা জনগণ অনেক সময় জাতিসংঘের কার্যক্রমের প্রতি আস্থা হারিয়ে ফেলে, যদি তারা মনে করে যে তাদের নিরাপত্তা নিশ্চিত হচ্ছে না।

৮. নিরাপদ অঞ্চল প্রতিষ্ঠা করা সাময়িক সমাধান হতে পারে। কিন্তু দীর্ঘমেয়াদি রাজনৈতিক সমাধান ছাড়া এটি টেকসই হয় না।

ড. ইউনূস কি পারবেন?
ড. ইউনূস অনেক দিন ধরেই রোহিঙ্গাদের জন্য নিরাপদ অঞ্চল গড়ে তোলার কথা বলছেন। সবশেষ গত ১৮ ডিসেম্বর মিশরের রাজধানী কায়রোতে অনুষ্ঠিত ডি-৮ সম্মেলনের ফাঁকে মালয়েশিয়ার উচ্চশিক্ষাবিষয়ক মন্ত্রী ড. জাম্বরি আব্দুল কাদিরের সঙ্গে আলাপকালেও তিনি রোহিঙ্গাদের জন্য নিরাপদ অঞ্চল গড়ে তোলার বিষয়ে তার সমর্থনের কথা জানান এবং এই ইস্যুতে তিনি মালয়েশিয়ারও সমর্থন চান।
এর আগে গত ৪ সেপ্টেম্বর রোহিঙ্গা সংকট নিয়ে জাতিসংঘ সদর দপ্তরে ড. ইউনূসের সঙ্গে উচ্চপর্যায়ের কর্মকর্তাদের বৈঠক হয়।

এতে মিয়ানমার বিষয়ে জাতিসংঘ মহাসচিবের বিশেষ দূত জুলি বিশপ, জাতিসংঘের শরণার্থীবিষয়ক হাইকমিশনার (ইউএনএইচসিআর) ফিলিপ্পো গ্রান্ডি ও পররাষ্ট্র উপদেষ্টা তৌহিদ হোসেনসহ সংশ্লিষ্ট শীর্ষ কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।এই বৈঠকে রোহিঙ্গা সংকট সমাধানে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়কে এগিয়ে আসার আহ্বান জানিয়ে ড. ইউনূস বলেন, ‘আমাদের সতর্ক হতে হবে, এই সংকটের সমাধান না হলে শুধু বাংলাদেশ নয়, সমগ্র অঞ্চল সমস্যায় পড়বে।

তিনি রোহিঙ্গা সংকট সমাধানে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়কে নতুন করে ভাবার প্রস্তাব দেন। বলেন, ‘প্রথমত, আমরা চাই জাতিসংঘ মহাসচিব যত দ্রুত সম্ভব রোহিঙ্গা সংকট নিয়ে সবপক্ষের উপস্থিতিতে একটি সম্মেলনের আয়োজন করুক। সম্মেলনে সংকটের সামগ্রিক পরিস্থিতি পর্যালোচনাপূর্বক নতুন এবং দূরদৃষ্টিসম্পন্ন সমাধানের উপায় কী হতে পারে, তেমন প্রস্তাব আসতে হবে।

তিনি রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠীর বিরুদ্ধে সংঘটিত গণহত্যার বিচার নিশ্চিত করারও তাগিদ দেন।
আন্তর্জাতিক সম্মেলন হবে।ড. ইউনূস একাধিকবার বলেছেন, রোহিঙ্গা সংকট সমাধানে তিনি একটি আন্তর্জাতিক সম্মেলন করতে চান।

যদি সত্যিই রোহিঙ্গা ইস্যুতে একটি আন্তর্জাতিক সম্মেলন করা যায় এবং সেখানে সব অংশীজন, যেমন: মিয়ানমার, বাংলাদেশ, চীন, ভারত, থাইল্যান্ডসহ সার্ক ও আসিয়ানভুক্ত দেশগুলো এবং অবশ্যই যুক্তরাষ্ট্র ও যুক্তরাজ্যকে এই সম্মেলনে নিয়ে আসা যায়, তাহলে রোহিঙ্গাদের জন্য মিয়ানমারের অভ্যন্তরে অথবা তৃতীয় কোনো দেশে (সংশ্লিষ্ট দেশ যদি রাজি হয়) জাতিসংঘের তত্ত্বাবধানে একটি নিরাপদ অঞ্চল গড়ে তোলার বিষয়টি নিয়ে আলোচনা হতে পারে।

কিন্তু কোনো দেশ, এমনকি মিয়ানমার নিজেও যদি এই ধরনের একটি নিরাপদ অঞ্চল গড়ে তুলতে সহযোগিতা না করে বা রোহিঙ্গাদের নাগরিকত্ব স্বীকার করে তাদের মানবিক মর্যাদা নিশ্চিত করে মিয়ানমারেই বসবাসের সুযোগ না দেয়, উপরন্তু আরাকান আর্মি যদি রাখাইনে সত্যিই একটি আলাদা রাষ্ট্র গড়ে তুলতে সক্ষম হয় বা তারা যদি সেখানে স্বায়ত্তশাসনও চালু করার সুযোগ পায়, তাহলে রোহিঙ্গাদের ভবিষ্যতে আরও খারাপ হবে এবং বাংলাদেশে এখন যে রোহিঙ্গারা বসবাস করছে, তাদেরকে ফেরত পাঠানো তো দূরে থাক, আর কত লাখ রোহিঙ্গা নতুন করে বাংলাদেশে চলে আসে, সেটিই চিন্তার বিষয়।

তবে এটা ঠিক, ড. ইউনূস যে রোহিঙ্গা ইস্যুতে অত্যন্ত আন্তরিক সেটি তার কথাবার্তায় যেমন প্রকাশিত হচ্ছে, তেমনি তিনি রোহিঙ্গা সংকট সমাধানের জন্য একজন বিশেষ প্রতিনিধিও নিয়োগ দিয়েছেন। সুতরাং সরকার রাষ্ট্র সংস্কারের বিভিন্ন খাতে যেমন হাত দিয়েছে, তেমনি রোহিঙ্গাদের মিয়ানমারে ফেরত পাঠানো, তাদের জন্য নিরাপদ অঞ্চল গড়ে তোলা কিংবা তৃতীয় এক বা একাধিক দেশে তাদের পুনর্বাসনের ইস্যুগুলো নিয়ে একটা টেকসই সমাধানে পৌঁছানোর চেষ্টা করবে বলে আশা করা যায়।

সমাধান কী,
স্বাভাবিক প্রক্রিয়ায় সমস্যার সবচেয়ে শান্তিপূর্ণ সমাধান হচ্ছে রোহিঙ্গাদের মিয়ানমারে ফিরিয়ে নেওয়া। কিন্তু বাস্তবতা হলো, মিয়ানমার সরকার সেটি করবে না। রোহিঙ্গাদের ফিরিয়ে নিয়ে তাদের মানবিক মর্যাদা নিশ্চিত করতে যে মিয়ানমারকে বাধ্য করা যাবে, তারও সম্ভাবনা কম। কেননা এই চেষ্টা বহুবার হয়েছে। খোদ জাতিসংঘও এই ইস্যুতে নানা চেষ্টা চালিয়েছে। তাতে সমস্যা কোনো সমাধান হয়নি। বরং এখনও মাঝেমধ্যেই মিয়ানমার থেকে বাংলাদেশে রোহিঙ্গাদের অনুপ্রবেশের ঘটনা ঘটছে।

অর্থাৎ মিয়ানমার রাখাইন অঞ্চলে এমন একটি পরিস্থিতি সৃষ্টি করে রাখে, যাতে সেখানে কোনোভাবেই এই মুসলিম জনগোষ্ঠী শান্তিতে বসবাস করতে না পারে এবং জীবন নিয়ে পালিয়ে যায়। মিয়ানমার সরকার কেন এটি পারে বা কেন তারা আন্তর্জাতিক চাপ উপেক্ষা করেও টিকে থাকে—তা নিয়ে নানা আলোচনা আছে।

কিংবা জাতিসংঘ অথবা অন্য কোনো আন্তর্জাতিক ফোরাম কেন তাদেরকে বাধ্য করতে পারে না, সেই আলোচনাও এড়িয়ে যাওয়ার সুযোগ নেই।

এমন বাস্তবতায় বাংলাদেশে আশ্রয় নেওয়া রোহিঙ্গাদের বাংলাদেশ ও মিয়ানমারের বাইরে তৃতীয় কোনো দেশ বা দেশগুলোতে পুনর্বাসনই একটি উত্তম বিকল্প হতে পারে বলে অনেক দিন ধরেই বলা হচ্ছে। কেননা বাংলাদেশ যে অনন্তকাল ১২-১৩ লাখ বিদেশিকে আশ্রয় দিয়ে রাখবে, সেটি বাস্তবসম্মত নয়।

তাহলে এই বিশাল জনগোষ্ঠী কোথায় যাবে বা তাদের ভবিষ্যৎ কী—সেটি অন্তত মানবাধিকারের দৃষ্টিকোণ থেকে একটি বিরাট প্রশ্ন। অতএব যদি সত্যিই রোহিঙ্গাদের জন্য একটি নিরাপদ অঞ্চল গড়ে তোলা সম্ভব না হয়, তাহলে রোহিঙ্গাদের ফেরত নিতে মিয়ানমারের ওপর অর্থনৈতিক ও কূটনৈতিক চাপ বাড়াতে হবে। মানবাধিকার লঙ্ঘনের দায়ে মিয়ানমারের সেনাবাহিনীর ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা যেতে পারে।

যদিও এই ইস্যুতে মিয়ানমারের ওপর কিছু চাপ প্রয়োগ করা হলেও তাতে খুব একটা লাভ হয়নি। রাখাইনে রোহিঙ্গাদের ওপর জাতিগত নিধন ও নৃশংসতা বন্ধ হয়নি। সম্ভবত এখানে আন্তর্জাতিক ও আঞ্চলিক রাজনীতি এবং সর্বোপরি রোহিঙ্গাদের ধর্মীয় পরিচয় বড় অন্তরায়।

মিয়ানমারের রাখাইন বা ওই অঞ্চলে এমনকি বাংলাদেশের পার্বত্য অঞ্চলেরও কিছু জায়গা নিয়ে একটি আলাদা খ্রিষ্টান রাষ্ট্র গড়ে তোলার কথা অনেক দিন ধরে শোনা যাচ্ছে। তাতে যুক্তরাষ্ট্রের সমর্থনের কথাও শোনা যায়।

কিন্তু রাখাইনে রোহিঙ্গাদের জন্য আলাদা রাষ্ট্র, এমনকি তাদের স্বায়ত্তশাসন নিয়ে কোনো আলোচনা সেভাবে নেই বা থাকলেও তাতে পশ্চিমাদের সমর্থনের কথা শোনা যায় না।

Post Views: 227
Tags: বাংলাদেশ
Advertisement Banner
Previous Post

ব্যবসার পরিবেশ ভালো হলেও রাজস্ব আদায় কম

Next Post

চাঁদপুরের শাহরাস্তিতে মাদকবিরোধী অভিযানে ৩০০ গ্রাম গাঁজাসহ ৩ মাদক ব্যবসায়ী গ্রেপ্তার

নিজস্ব প্রতিবেদক

নিজস্ব প্রতিবেদক

Next Post
চাঁদপুরের শাহরাস্তিতে মাদকবিরোধী অভিযানে ৩০০ গ্রাম গাঁজাসহ ৩ মাদক ব্যবসায়ী গ্রেপ্তার

চাঁদপুরের শাহরাস্তিতে মাদকবিরোধী অভিযানে ৩০০ গ্রাম গাঁজাসহ ৩ মাদক ব্যবসায়ী গ্রেপ্তার

Discussion about this post

Recent Posts

  • নারায়ণগঞ্জে জেলা প্রশাসকের সভাপতিত্বে আইন-শৃঙ্খলা কমিটির সভা
  • অসহায় রীমার পাশে সাংবাদিক কল্যাণ ফোরাম
  • জলপথের অভিভাবক: নৌ পুলিশের নিরলস অভিযানে নিরাপদ নদীপথ
  • এমপা’র উদ্যোগে মাসিক সাহিত্য সভা অনুষ্ঠিত
  • নির্বাচনে অপরাধ নিয়ন্ত্রণে মোবাইল সিম কার্ডে নজরদারি করা করা হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

Recent Comments

No comments to show.

প্রধান সম্পাদকঃ কাঞ্চন চৌধুরী সুমন
প্রধান উপদেষ্টাঃ সফি আলম চৌধুরী (সাগর)
সম্পাদক ও প্রকাশকঃ রাকিব হোসেন মিলন
ব্যবস্থাপনা সম্পাদকঃ দিপা আক্তার
আইন বিষয়ক সম্পাদকঃ এডভোকেট ফায়জানুল হক রিজন।
বার্তা সম্পাদকঃ মুহাম্মদ শেখ ফরিদ

মোবাইলঃ 01634559838
মোবাইলঃ 01944701754
Email:mrheng1971@gmail.com

২০২২. সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত।দৈনিক বাংলাদেশ নিউজ

Related Posts

নারায়ণগঞ্জে জেলা প্রশাসকের সভাপতিত্বে আইন-শৃঙ্খলা কমিটির সভা

নারায়ণগঞ্জে জেলা প্রশাসকের সভাপতিত্বে আইন-শৃঙ্খলা কমিটির সভা

by নিজস্ব প্রতিবেদক
November 9, 2025
0

  জেসমিন আক্তার রোদেলা স্টাফ রিপোর্টার নারায়ণগঞ্জ জেলা প্রশাসকের সম্মেলন কক্ষে আজ (শনিবার) সকাল ১০টা থেকে দুপুর ১টা ১০ মিনিট...

অসহায় রীমার পাশে সাংবাদিক কল্যাণ ফোরাম

অসহায় রীমার পাশে সাংবাদিক কল্যাণ ফোরাম

by নিজস্ব প্রতিবেদক
November 8, 2025
0

  নুরুন নাহার, নিজস্ব প্রতিবেদক সাংবাদিক কল্যাণ ফোরাম মানবিকতার দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছে অসুস্থ সাংবাদিক পরিবারের সদস্য রীমার পাশে দাঁড়িয়ে। এশিয়ান...

Facebook Twitter Youtube
No Result
View All Result
  • About
  • Advertise
  • Contact
  • Privacy & Policy
  • বাংলাদেশ
    • জাতীয়
  • বিশ্ব
    • মধ্যপ্রাচ্য
  • সারাদেশ
  • আইন-বিচার
  • অপরাধ চিএ
  • বাণিজ্য
    • শেয়ারবাজার
  • খেলা
    • ফুটবল
    • ক্রিকেট
    • অন্যান্য
  • বিনোদন
    • বলিউড
    • অন্যান্য
  • লাইফস্টাইল
    • ফ্যাশন
    • অন্যান্য
  • সাহিত্য
    • ইতিহাস-ঐতিহ্য
  • স্বাস্থ্য
    • স্বাস্থ্যসেবা
    • রোগ
      • গণঅভ্যুত্থান
      • অন্যান্য
  • অর্থনীতি
  • করোনাভাইরাস
  • কৃষি
  • চাকরি
  • দুর্ঘটনা ও অগ্নিকাণ্ড
  • ধর্ম
  • পড়া ও শোনা
  • প্রচ্ছদ
  • ভারত
  • মতামত
    • খাদ্য ও রেসিপি
  • রাজনীতি

© 2025 JNews - Premium WordPress news & magazine theme by Jegtheme.